1. anikaslifebd@gmail.com : Khundkar Ayesha Shahriyar Anika : Khundkar Ayesha Shahriyar Anika
  2. khs@professionals.com.bd : bestnews : Khundkar Hasan Shahriyar
  3. khs85bd@gmail.com : Hasan Shahriyar : Khundkar Hasan Shahriyar
  4. rafat0071@gmail.com : Ashiqur Rahman : Ashiqur Rahman
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ১১:১২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
নরওয়েতে শেষ হলো জাতিসংঘের ২০তম ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের বার্ষিক সভা অবিশ্বাস্য মূল্যে অপোর অনবদ্য ডিভাইস নেপাল কে হারিয়ে ফাইনালে সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপার পথে বাংলাদেশ বিএনপিকে নিয়ে একটি মহলের মিথ্যাচার ও স্থায়ী কমিটির একজন সদস্যকে নিয়ে অপপ্রচার অতুলনীয় ডিজাইন ও মুগ্ধতাকে সঙ্গে নিয়ে বাজারে আসছে ‘অপো এ৫ প্রো’ মুশফিক-শান্তদের বেতনের পাশাপাশি ম্যাচ ফিও বাড়ছে ফারাক্কা বাঁধ পরিদর্শনে বাংলাদেশি প্রতিনিধি দল ইরানের অর্থমন্ত্রীর বিরুদ্ধে পার্লামেন্টে অনাস্থা ভোট রাশিয়ার বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক সাইবার কার্যক্রম স্থগিতের সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্পের কাছে অপদস্থ হওয়ার পরও খনিজ সম্পদ চুক্তি স্বাক্ষরে প্রস্তুত ইউক্রেন

১৫ দিনের পরিবর্তে ২২ দিন ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধের সুপারিশ

বেস্ট নিউজ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় সোমবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
  • ১৬৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: মা ইলিশ সংরক্ষণে ইলিশ মাছ আহরণ ১৫ দিনের পরিবর্তে ২২ দিন করার সুপারিশ করেছে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। জাতীয় সংসদ ভবনে রোববার অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।

সংসদ সচিবালয় সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ, মৎস্য আহরণ ও সামুদ্রিক ট্রলার লাইসেন্স প্রদান ও বিদেশি জব্দ নৌ-যানসমূহের অবস্থা এবং প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের কেন্দ্রীয় হাসপাতাল স্টোরে যন্ত্রপাতি ও ওষুধ সংগ্রহ, সংরক্ষণ প্রক্রিয়া এবং প্রাণিরোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে জীবাণুনাশক বায়োসিকিউরিটি ম্যানুয়েল ও প্রশিক্ষণ সম্পর্কে আলোচনা হয়।

এসময় বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের একটি প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়, ইলিশ মাছ একটি অভিপ্রায়ণকারী সাগরের মাছ। গবেষণায় ১৫ দিনের পরিবর্তে এক মাস ইলিশ আহরণ নিষিদ্ধ করা হলে চারটি সমস্যা চিহ্নিত করা হয়েছে। তা হলো-  সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ইলিশ প্রজনন ও আহরণের ভরা মৌসুমে ১ মাস ইলিশ ধরা বন্ধ রাখা হলে ইলিশ আহরণ/প্রাপ্তি অর্থ্যাৎ উৎপাদন অনেক কমে যাবে। সেই সঙ্গে ভোক্তারা ইলিশ প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হবে। প্রাকৃতিক ভারসাম্য বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে এক মাসব্যাপী অবাধে ইলিশ ডিম ছাড়লে। কাঙ্ক্ষিত প্রাকৃতিক খাদ্য ও আবাসস্থল সংকটের কারণে মাছের স্বাস্থ্য, আকার ও ডিম ছাড়ার সক্ষমতা হ্রাস হতে পারে। এছাড়া দীর্ঘ সময়ের জন্য জেলে/ব্যবসায়ীদের জীবন জীবিকা ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং আইনের কার্যকর বাস্তবায়ন দুরুহ ও ব্যয়বহুল হয়ে পড়বে।

কমিটি এসব বিষয়াদি বিবেচনায় নিয়ে মা ইলিশ সংরক্ষণের সময়সীমা ১৫দিন থেকে বাড়িয়ে একমাস না করে ২২ দিন করার ব্যবস্থা গ্রহণ এবং এ বিষয়ে জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করার জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীকে সব এমপিদের নিকট ডিও লেটার প্রদানের সুপারিশ করেছে।

কমিটির সভাপতি মীর শওকাত আলী বাদশার সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রী মো. ছায়েদুল হক, প্রতিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ, মুহাম্মদ গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু, খন্দকার আজিজুল হক আরজু, মুহাম্মদ আলতাফ আলী এবং সামছুন নাহার বেগম অংশ নেন। মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, প্রানিসম্পদ অধিদফতরের মহাপরিচালক, মৎস্য অধিদফতরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর
© ২০১৫-২০২৫ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত |